লটারি জেতার জ্যোতিষী টিপস শিখে নিন, বিশ্বাসে মিলায় পুরস্কার।
লটারি জেতার কৌশল যদি জানা থাকে, তাহলে পুরস্কার জেতার সম্ভাবনা আরো বেড়ে যাবে। কিন্তু কিভাবে বেছে নেবেন আপনার কাঙ্খিত নম্বরের টিকিট, তা জানতে হলে দেখতে হবে আজকের এই প্রতিবেদন। তবে এক্ষেত্রে যেমন বিজ্ঞান সম্মত যুক্তি থাকবে, তেমনি দরকার ভাগ্যের। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, গোপন পদ্ধতি।
লটারি জেতার কৌশলের সাথে সাথে ভাগ্য সাথ দিলেই টাকা ঢুকবে সরাসরি একাউন্টে।
লটারি কেটে ভাগ্য বিচার করে থাকেন অনেকেই। আবার অনেকে নেহাতই টিকিট কাটেন শখের বশে। তবে এক্ষেত্রে জানিয়ে রাখি, আমরা কোন ভাবেই আপনাদের লটারি কাটার জন্য উদ্বুদ্ধ করি না। যেহেতু এর সাথে আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা জড়িত, তাই যা করবেন, সম্পূর্ণ ভেবে চিন্তেই করবেন। আর্থিক ক্ষতির জন্য আমরা দায়ী থাকবো না কোনভাবেই।
জ্যোতিষশাস্ত্রকে কাজে লাগাতে পারলে যদি ভাগ্য সহায় থাকে, তাহলে আপনার লটারি কেটে পুরস্কার জেতা কেউ আটকাতে পারবে না। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক, কিভাবে আপনি নিজের লটারির ভাগ্য ফেরাতে পারবেন। কি কি কাজ করলে ফিরে যাবে আপনার ভাগ্য!
সপ্তাহের প্রথমেই বুধবার আপনাকে শ্রী শ্রী গণেশ ঠাকুরকে লাড্ডু দিতে হবে। এর ফলে আপনার সব রকমের বিঘ্ন কেটে যাবে। কারণ গণেশ ঠাকুর হলেন বিঘ্ন বিনাশক। গণেশ ঠাকুরের কৃপা দৃষ্টি লাভ করলেই সমস্ত রকমের আর্থিক দুর্ভোগ কেটে যাওয়া সম্ভব। ব্যবসা থাকলে তাতেও হবে উন্নতি। বেড়েও যাবে লটারি জেতার সম্ভাবনা।
PM Kisan প্রকল্পে 14 কোটি গ্রাহকের একাউন্টে টাকা ঢোকা শুরু। কারা আগে পাবেন?
এছাড়া দরিদ্র মানুষকে যদি মুসুর ডাল, খুচরো টাকা দান করা যায়, তাহলে অনেক পুন্যলাভ করা যায়। শাস্ত্রীয় মতে, সপ্তাহের যেকোন দিনই এই দান করা যাবে। আর যদি Lottery কেনার পর এই দান ক্রিয়া করা যায়, তাহলে জেতার সম্ভাবনা আরো বেড়ে যাবে। এছাড়া আরো একটি শাস্ত্রীয় মত আছে।
Lottery জেতার জন্য মা লক্ষ্মীর মন্দিরে 3 টি পান দান করা বেশ কার্যকরী। এতে মা লক্ষ্মী প্রসন্ন হবেন। আর্থিক দুর্দশা কেটেও যাবে। এছাড়া প্রতি শনিবারে কালো কুকুরকে খাবার দেওয়া যায়। জ্যোতিষ মতে এই ক্রিয়া বেশ লাভজনক। তবে ভাগ্য সাথ দিলে যেকেউ জিতে যেতে পারেন কোটি টাকার পুরস্কার।
এমন আরো নানা বিষয়ে জানতে দেখতে থাকুন আমাদের প্রতিবেদন। ভগবানে ভক্তি থাকলে তার কৃপা দৃষ্টি পড়তে বেশি দেরি লাগবে না। বিভিন্ন ধরণের আপডেট পেতে দেখতে থাকুন আমাদের ওয়েবসাইট। আপনার মতামত আমাদের জানাতে পারেন কমেন্ট বক্সে। ধন্যবাদ।
Written by Mukta Barai.
