RBI Rules 2023 – জানুয়ারি থেকে ব্যাংকে লিংক নেই, আজ হবেনা অজুহাতে গ্রাহককে হয়রানি করলেই কড়া ব্যবস্থা।
ব্যাংকের গ্রাহকদের সুবিধার জন্য পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক তথা RBI Rules. যাতে ব্যাংকের গ্রাহকরা ব্যাংকিং কাজে গেলে সেখানে কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হন, সেই কারণেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের তরফে শক্তিশালী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
RBI Rules on Banking Service
দীর্ঘদিন ধরেই দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসছিল। ব্যাংকের ভিতরে কোনো গ্রাহক যেকোনো কাজে গেলেই তাকে জোর করে বিমার পলিসি বিক্রি করে দেওয়া হতো। সেই বিমার পলিসি (Insurance Policy) সম্বন্ধে বিস্তারিত ধ্যান ধারণা না থাকলেও একরকম বাধ্য হয়েই ব্যাংকের গ্রাহকরা সেই পলিসি কিনে নিতেন।
এমনও অনেক সময় দেখা গিয়েছে, ব্যাংকে ঋণ বা আমানতের কারণে গ্রাহকরা যখন গিয়েছেন, তখন ব্যাংকের কর্মচারীরা তাকে বিমার পলিসি কেনার জন্য বাধ্য করছেন। অনেক সময় রীতিমতো হুমকি দিতেও দেখা গিয়েছে। পাশাপাশি পলিসি কেনার জন্য জোরাজুরি করার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। যদি কোনো গ্রাহক পলিসি নিতে না চান তাহলে তার কি সমস্যা হতে পারে, সেইগুলিও কৌশলে জানিয়ে দেন ব্যাংক কর্মীরা।
এছাড়া ব্যাংকে লিংক নেই। কিম্বা পরে আসুন। অন্য ব্রাঞ্চে যান। কিম্বা পাসবুক আপডেট হবেনা। এই ধরনের অভিযোগ আকছারই গ্রাহকদের মুখ থেকে শোনা যায়। ব্যাংক ম্যানেজার কে অভিযোগ জানিয়ে ও কোনও লাভ হয়না। নিজের টাকা তুলতে গেলেও খারাপ ব্যাবহারের মুখে পড়তে হয় অনেক সময়ে। এই রীতি বন্ধ হওয়ার সময় এসেছে।
আর ব্যাংকের বিভিন্ন প্রডাক্ট জোর করে বিক্রি করার অভিযোগ, দেশের টায়ার ২ এবং টায়ার ৩ শহরগুলিতে এই ধরনের অভিযোগ বেশি আসছে। সেখানে ৭৫ বছর বয়সের বেশি কোনো গ্রাহক ব্যাংকে অন্য কাজে গেলে তাদের বেশি করে এই পলিসি কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। এবার কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের (Finance Ministry) তরফে ব্যাংকগুলিকে নির্দেশিকা সহ চিঠি (RBI Rules) পাঠানো হয়েছে।
2 সপ্তাহের জন্য বন্ধ সমস্ত ব্যাংক পরিষেবা। সারা দেশে নির্দেশিকা জারি।
সেখানে সরকারি ব্যাংকগুলির প্রধানদের নির্দেশ (RBI Rules) দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা এরকম অনৈতিক বীমা পলিসি বিক্রি করা বন্ধ করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
ব্যাংকে গ্রাহকেরা ঋণ বা আমানত সংক্রান্ত কোনো কাজে গেলে তাদের ব্যাংক কর্মীরা বীমার পলিসি বিক্রি করার জন্য কোনোরকম চাপ সৃষ্টি করতে পারবেন না।
যদি কোনো ব্যাংক কর্মীর বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ ওঠে, তাহলে তার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। ফলে দেশের সমস্ত ব্যাংকেই গ্রাহকরা যাতে কোনো সমস্যায় না পড়েন বা গ্রাহক স্বার্থের কথা মাথায় রেখে এবার পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত (RBI Rules) নিতে চলেছে কেন্দ্র।
Nothing will happen in favour of customers. The culprit bank managers and their subordinates will continue these. Otherwise they will not sanction your loans or will reject intentionally.
If government so eager to stop these evil culture of bankers, pls suspend them from job
Are the employees of the banks responsible for link failure? I think it is not the fact. RBI should address the reality. Beating in the Bush is something unhealthy. Hiding government policy and blaming employees will add to controversy regarding the role of RBI.
I recently on 5th January visited one psu Bank namely central Bank of India for updating my passbook and I requested 3 persons there but all the 3 persons said that ” we cant update your passbook now ( they wasn’t busy because Bank was not crowded ) and you keep your passbook here with us and come on next Monday. I said I need it now it’s urgent then they said go to other branch but when I asked why to a staff of central bank of India ( every branch in Kolkata having same situation ) he replied its not our duty and printer ribbon not working. I felt helpless and went to another branch but there also I found no staff for passbook printing and no machine installed. My humble request to all psu Bank staff either you treat us well with good behavior or else get ready for punishment. Because of us ( customer ) your Bank earning revenue and you getting salary. So if printer not working it’s not at all our ( customer lookout ) lookout. For helping customers you appointed in particular branch so do your duty rather than gossiping with your co workers. It’s high time for all psu Bank employee @ change the attitudes towards your customers or else remember : time and tides waits for non.
Thanks RBI for this initiatives.