Sustainable Businesses – মাত্র ১০ হাজার টাকায় শুরু করা এই ব্যবসা থেকে লাভ হবে ৩টি দুর্দান্ত উপায়ে।
Sustainable Businesses – জানুন কিভাবে শুরু করা যাবে ব্যবসা।
একটি বয়সের পর সকলকেই জীবিকা নির্বাহের (Sustainable Businesses) মাধ্যমে জীবন ধারণ করতে হয়। ছোটবেলা থেকে কেউ উৎসাহী থাকেন চাকরি করার ক্ষেত্রে আবার কেউবা ব্যবসার দিকে। অনেকেই চান কারো অধীনে কর্মরত না হয়ে নিজের একটি ব্যবসা শুরু করতে। তবে সে ক্ষেত্রে কোন ব্যবসা ঠিক কোন সময় শুরু করলে ভালো ফলাফল মিলবে তা ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না।
আপনিও যদি কম পুঁজিতে দুর্দান্ত ব্যবসার (Sustainable Businesses) খোঁজ করে থাকেন তাহলে এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য। পৃথিবীতে বেড়ে চলা জনসংখ্যার সাথে সাথে আরো কয়েকগুন হারে প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে আবর্জনা। যা স্থলভাগে বসবাসকারী প্রাণীদের জন্য যেমন ধীরে ধীরে ক্ষতির মুখে নিয়ে যাচ্ছে, এমনই জলজ প্রাণীদের ক্ষেত্রেও তা আরো বড় ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
তবে এই বর্জ্য যদি কোন ভাল কাজে লাগানো যায় (Sustainable Businesses) তবে পৃথিবী আরো সুন্দর হয়ে উঠবে। প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় ২ বিলিয়ন টন বর্জ্য তৈরি হয়। যার মধ্যে ভারতে তৈরি হয় ২৭৭ মিলিয়ন বর্জ্য। অনেকেই হয়তো শুনে থাকবেন পুরনো ফেলে দেওয়া জিনিস বা বর্জ্যগুলিকে পুনরায় ব্যবহার করে তৈরি করা যায় নতুন জিনিস।
কবে থেকে চালু নতুন শ্রম আইন, বেতন বৃদ্ধি, ছুটির নিয়ম সব পাল্টে যাচ্ছে
তাই আর দেরি না করে মাত্র ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগে শুরু করে দিতে পারেন এই দুর্দান্ত ব্যবসা (Sustainable Businesses)। যাতে এক দিকে রক্ষা পাবে পরিবেশ, আর অন্যদিকে আপনিও করতে পারবেন জীবিকা নির্বাহ। বর্জ্য পদার্থ থেকে অনায়াসে তৈরি করা যায় বিভিন্ন ঘর সাজানো জিনিসপত্র, গয়না, ছবি আঁকার জিনিস ইত্যাদি।
ব্যবসা শুরুর জন্য কি প্রয়োজন?
আপনি পঞ্চায়েত এলাকায় থাকেন কিংবা মিউনিসিপাল কিংবা কর্পোরেশন, প্রথমেই আপনাকে বাড়ির আশেপাশে এলাকা থেকে সংগ্রহ করতে হবে বর্জ্য পদার্থ (Sustainable Businesses)। সেক্ষেত্রে এমন বর্জ্য আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে যার থেকে আপনি আপনার আইডিয়া লাগিয়ে জিনিস তৈরি করতে পারবেন।
এরপর বর্জ্যগুলিকে ভালো করে পরিষ্কার করে, নতুনভাবে রঙিন করে বানাতে হবে আইটেমগুলো। এক্ষেত্রে আপনি একটি বর্জ্যকে (Sustainable Businesses) ভিন্নভাবে ব্যবহার করতে পারেন। চাইলে ইউটিউব থেকে এই ধরনের ব্যবসার আইডিয়া সহজেই পেতে পারেন।
কিভাবে বিক্রি করবেন?
এখন যেহেতু ইন্টারনেটের যুগ, তাই আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ অ্যাকটিভ থাকতে হবে। সবার প্রথমে আপনাকে ব্যবসার জন্য একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানাতে হবে। তার পাশাপাশি বিভিন্ন বড় বড় ই-কমার্স কোম্পানি (Sustainable Businesses) যেমন flipkart, amazon অথবা অন্যান্য কোম্পানি যারা এই ধরনের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত তাদের সংস্থায় আপনার ব্যবসাটিকে রেজিস্টার করাতে হবে।
এটি করার ফলে আপনি একসাথে অনেক গ্রাহকের সংস্পর্শে আসতে পারবেন। তার পাশাপাশি আপনাকে নিজের প্রচেষ্টায় নিজের অথবা ব্যবসার জন্য (Sustainable Businesses) খোলা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যবসায়িক প্রচার চালাতে হবে। প্রচার চালানোর ক্ষেত্রে বিনামূল্যে প্রচার চালাতে যেমন পারেন তেমন বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমেও গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন।
ব্যবসায়িক লাভ ও ব্যবসা বৃদ্ধি-
প্রথমদিকে সামর্থ্য না থাকলে একা প্রচেষ্টাতেই ব্যবসা দাঁড় করানো সম্ভব। তবে পরবর্তীকালে ব্যবসা আরো বড় হলে সেক্ষেত্রে কোম্পানিকে আরো বড় করে লোক রাখা যেতে পারে। এর ফলে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান হবে, তেমন পরিবেশ রক্ষা হবে, আবার অন্যদিকে মাসে আয় করতে পারবেন অন্তত ১০ লক্ষ টাকা। তাহলে হলো কিনা একটি ব্যবসা থেকে তিনটি দুর্দান্ত উপায়ে লাভ। (Sustainable Businesses)
প্রতিদিন এমন নিত্যনতুন খবরের আপডেট পেতে ফলো করতে ভুলবেন না এই ওয়েব পোর্টালটি।
Written by Manisha Basak.
মনের মতো জীবনসঙ্গী বাছতে কামাল করবে এই ১০ টি প্রশ্ন, জেনে নিন